![processed-61335da3-5793-4c81-87ce-5aeca926a374_uK5uguHN.jpeg [ processed-61335da3-5793-4c81-87ce-5aeca926a374_uK5uguHN.jpeg ]](https://img.midfield.live/storage/2023/01/11/773f1d5a7e9bd86982bc0bfba3bdf5eb578a80a3.jpeg)
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপের আগে গুঞ্জন ছিল বিশ্বকাপের পর ফ্রান্সের নতুন কোচ হিসাবে নিয়োগ পাবেন ফ্রান্সের কিংবদন্তি ফুটবলার জিনেদিন জিদান। তবে ২০২২ বিশ্বকাপে ফ্রান্স ভালো পারফরম্যান্স করায় পুরানো কোচ দিদিয়ের দেশমের সঙ্গে ২০২৬ সাল পর্যন্ত চুক্তিবর্ধিত করেছে ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশন।
এরপরে ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি নোয়েল লে গ্রায়েতকে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা একটি প্রশ্ন করেন। সেই প্রশ্নের জবাবে বিরূপ উত্তর দিয়েছিলেন নোয়েল লে গ্রায়েত। এরপর শুরু হয় যত বিপত্তি।
সভাপতির আচরণে নাখোশ ছিলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। আরোও অনেকে সভাপতির আচরণে খুশি ছিলেন না। সাংবাদিকরা নোয়েল লে গ্রায়েতকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন জিদানের কি হবে? এমন প্রশ্নের জবাব তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, "তার (জিদান) যা ইচ্ছা সে সেটাই করতে পারে। দিদিয়ের দেশমকে ছাড়ার পরিকল্পনা কখনো করিনি। জিদান যদি আমাকে ফোনও করতো তাহলেও কিছু হত না। কারণ আমি তার ফোনটি রিসিভই করতাম না।"
এমন বক্তব্যের পরে কিংবদন্তি সকল ফুটবলারদের তোপের মুখে পড়েন তিনি। এমনকি ফ্রান্সের ক্রীড়া মন্ত্রী এমিলি ওদিয়া-কাস্তেরাও জনসম্মুখে জিদানের কাছে ক্ষমা চাইতে বলেন গ্রায়েতকে। এমন আপত্তিকর বিবৃতি দেওয়ার জন্য ফ্রান্স ফুটবল ফেডারেশন জরুরি একটি বৈঠক বসায়।
জরুরী বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে নোয়েল লে গ্রায়েতকে। গ্রায়েতের জায়গায় সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন ফিলিপে দিয়ালো। যদিও জিদানকে অপমান করা ছাড়াও নোয়েল লে গ্রায়েতের বিরুদ্ধে আরো একটি গুরুতর অভিযোগ ছিল যৌন হয়রানির।