BN

গুয়ার্দিওলার ট্যাকটিকসে খাপ খাওয়াতে প্রস্তুত দোন্নারুম্মা

গুয়ার্দিওলার ট্যাকটিকসে খাপ খাওয়াতে প্রস্তুত দোন্নারুম্মা

ম্যানচেস্টার সিটির নতুন গোলরক্ষক জানলুইজি দোন্নারুম্মা জানালেন, পেপ গুয়ার্দিওলার কৌশলের সঙ্গে মানিয়ে

ম্যানচেস্টার সিটির নতুন গোলরক্ষক জানলুইজি দোন্নারুম্মা জানালেন, পেপ গুয়ার্দিওলার কৌশলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তিনি প্রস্তুত এবং কোচের চাওয়া পূরণে নিজের সবটুকু উজাড় করে দেবেন।

গুয়ার্দিওলার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, ডিফেন্স থেকে বল গুছিয়ে আক্রমণ সাজানো। এর অংশ হিসেবে গোলরক্ষকদেরও বল পায়ে অবদান রাখতে হয়। এই জায়গায় এখনো খুব পারদর্শী নন দোন্নারুম্মা। তবে ম্যানচেস্টার সিটির খেলার ধরনে খাপ খাওয়াতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাসী এই ইতালিয়ান তারকা।

গত মঙ্গলবার ফরাসি ক্লাব পিএসজি ছেড়ে সিটিতে যোগ দেন দোন্নারুম্মা। ইংলিশ ক্লাবটির সঙ্গে তিনি সই করেছেন পাঁচ বছরের চুক্তিতে। একই দিনে সিটির সঙ্গে আট বছরের সম্পর্ক শেষ করে তুরস্কের ফেনারবাচেতে যোগ দেন ব্রাজিলিয়ান গোলরক্ষক এদেরসন, যিনি গুয়ার্দিওলার প্রথম পছন্দের গোলরক্ষক ছিলেন। এদেরসনের হাতে সিটির বহু শিরোপা জয়ের কৃতিত্ব, যার মধ্যে একমাত্র চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপাটিও রয়েছে।

এদেরসন ছিলেন বল পায়ে রেখে ঠাণ্ডা মাথায় খেলার ও সতীর্থদের পাস দেওয়ার ক্ষেত্রে অসাধারণ। প্রিমিয়ার লিগে সাতটি অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি, যা এখন পর্যন্ত অন্য যে কোনো গোলরক্ষকের চেয়ে দুইটি বেশি।

এদেরসনের জায়গায় এসে গুয়ার্দিওলার খেলার ধরনে মানিয়ে নিতে পারবেন কি না—এই প্রশ্নের জবাবে বর্তমানে ইতালির জাতীয় দলের ক্যাম্পে থাকা দোন্নারুম্মা বলেন, উন্নতির পথেই হাঁটতে হবে তাকে।

“আমি সবসময় দলকে সাহায্য করার চেষ্টা করি এবং কোচ যা চান, তাই করি। উন্নতির সুযোগ সবসময়ই থাকে। গুয়ার্দিওলার অধীনে অবশ্যই অনেক কিছু শেখার আছে। আমি নিশ্চিত, তার কোচিংয়ে আমরা অসাধারণ কিছু করব।”

২০২১ সালে ইতালিকে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানোর নেপথ্যনায়ক ছিলেন দোন্নারুম্মা। সেই সাফল্যের পরই তিনি এসি মিলান ছেড়ে যোগ দেন পিএসজিতে। ফরাসি ক্লাবটির হয়ে চার মৌসুমে তিনি প্রতিবারই জিতেছেন লিগ আঁর শিরোপা। গত মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগসহ ট্রেবল জয়েরও স্বাদ পেয়েছেন।

তবে পিএসজিতে দুর্দান্ত সময় কাটালেও কিছু ভুলও হয়েছে তার, বিশেষ করে বল পাস দেওয়ার ক্ষেত্রে।

“১৬ বছর বয়সে পেশাদার ফুটবল শুরু করার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমি সবসময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ভুল অবশ্যই হয়েছে, তবে আমি বিশ্বাস করি আমার ক্যারিয়ারে অসাধারণ কিছু অর্জন করতে পেরেছি।”

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় দলের কোচ হিসেবে অভিষেকের বড় জয় তুলে ধরলেন

পাকিস্তান প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে পূর্ণাঙ্গ

সাইকেলপ্রেমী হিসেবে বরাবরই পরিচিত পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। ক্লাব

ফুটবল

জাতীয় দলের কোচ হিসেবে অভিষেকের বড় জয় তুলে ধরলেন সাবেক

ক্রিকেট

পাকিস্তান প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঘরের মাঠে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

ফুটবল

সাইকেলপ্রেমী হিসেবে বরাবরই পরিচিত পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। ক্লাব ফুটবলে

ফুটবল

মরক্কো দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আফ্রিকান অঞ্চলের বাছাই থেকে