BN

ক্যাম্পবেল-হোপের সেঞ্চুরিতে জমল দিল্লি টেস্ট

ক্যাম্পবেল-হোপের সেঞ্চুরিতে জমল দিল্লি টেস্ট

ফলো-অনে পড়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে ভারতকে ১২১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা। আগের দিনে

ফলো-অনে পড়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে ভারতকে ১২১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবিয়ানরা।

আগের দিনে পঞ্চাশ পেরিয়ে সেঞ্চুরিতে পৌঁছান জন ক্যাম্পবেল ও শেই হোপ। শেষ উইকেটে জাস্টিন গ্রেভস ও জেডেন সিলসের দৃঢ় জুটি ভারতকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে। শেষ দিন ভারতের সামনে বড় জয়ের সুযোগ এখনও আছে।

আহমেদাবাদের মতো দিল্লি টেস্টেও প্রথম ইনিংসে হারের শঙ্কায় পড়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৯০ রানের বড় ইনিংস উপহার দিয়ে ভারতকে ১২১ রানের টার্গেট দিয়েছে তারা।

লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে ভারত চার উইকেট হারিয়ে ৬৩ রান সংগ্রহ করেছে। শেষ দিনে জিততে তাদের প্রয়োজন আরও ৫৮ রান।

ক্যারিবিয়ান দলের ইনিংস রক্ষায় নায়ক হন ক্যাম্পবেল ও হোপ। ক্যাম্পবেল তার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিতে ১১৫ রান করেন ১৯৯ বল খেলে। হোপ করেন ১০৩ রান, এটি তার টেস্টে তৃতীয় সেঞ্চুরি এবং আট বছর পর কোনো টেস্টে শতক।

ক্যাম্পবেল ও হোপের ১৭৭ রানের জুটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের শক্ত ভিত গড়ে দেয়। ভারতের মাটিতে এটি তাদের তৃতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ জুটি।

শেষ উইকেটে গ্রেভস ও সিলস গড়ে ৭৯ রানের যুগলবন্দি, যা ভারতের দশম উইকেটে সর্বোচ্চ এবং সবমিলিয়ে চতুর্থ। গ্রেভস ৩ চারে ৫০ রান অপরাজিত থাকেন, আর সিলস মারেন ৩২ রান।

দিনের শুরুতে অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে ২ উইকেটে ১৭৩ রান নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ব্যাট করতে নামে। ক্যাম্পবেল ৮৭ রান নিয়ে সেঞ্চুরি করেন। কিন্তু পানি পানের বিরতির পর এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন।

এরপর হোপ ৬৬ রান নিয়ে দলের ইনিংস এগিয়ে নেন। বিরতির পর মোহাম্মেদ সিরাজকে চার মেরে সেঞ্চুরি স্পর্শ করেন, তবে এক ওভার পর স্টাম্প হারান। এরপর ক্যারিবিয়ানরা দ্রুত উইকেট হারাতে থাকে।

শেষ পর্যন্ত গ্রেভস ও সিলস দলের রান চারশর কাছাকাছি নিয়ে যান। ভারতের একাধিক সুযোগ হাতছাড়া হলেও বুমরাহ ও কুলদিপ প্রতিপক্ষকে নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

লক্ষ্য তাড়ায় ভারতের শুরু ভালো হয়। জয়সওয়াল ৮ রান করে early আউট হন। এরপর সাই সুদার্শান ও লোকেশ রাহুল ৫৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দিনের খেলা শেষ করেন।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

  • ভারত ১ম ইনিংস: ৫১৮/৫ (ডিক্লেয়ার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১ম ইনিংস: ২৪৮
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২য় ইনিংস (ফলো-অন): ৩৯০ (ক্যাম্পবেল ১১৫, হোপ ১০৩, চেইস ৪০, গ্রেভস ৫০*, সিলস ৩২)
  • ভারত ২য় ইনিংস: ৬৩/১ (লক্ষ্য ১২১; জয়সওয়াল ৮, রাহুল ২৫, সুদার্শান ৩০)

সর্বশেষ সংবাদ

কয়েক বছরের হতাশা এখনও পেছনে ফেলা যায়নি, তবুও ব্রাজিলের

২০২৪ সালেই ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়ার চেষ্টা করেছিলেন এদেরসন। বারবার

সিলেট টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে জয়ের পথে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।

ফুটবল

কয়েক বছরের হতাশা এখনও পেছনে ফেলা যায়নি, তবুও ব্রাজিলের পারফরম্যান্সে

ফুটবল

২০২৪ সালেই ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়ার চেষ্টা করেছিলেন এদেরসন। বারবার চোটে

ক্রিকেট

সিলেট টেস্টে ইনিংস ব্যবধানে জয়ের পথে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ইনিংসের

ফুটবল

দলের সঙ্গে পর্যাপ্ত সময় ধরে প্রস্তুতি নিতে না পারায় এই